২৯-৬-২০১৬ দৈনিক ইত্তেফাকে.....
এই গরমে ঠাণ্ডা থাকতে
গরম দিন দিন বেড়েই চলছে, তাই আপনার মানসিক-শারীরিক অবস্থা—দুটোই ঠাণ্ডা রাখা প্রয়োজন। কীভাবে এই গরমেও কুল থাকবেন সেটাই জানাচ্ছেন সোহানুর রহমান অনন্ত
ফেসবুক ওয়াল ঠাণ্ডা রাখুন
যেহেতু ফেসবুকে আমাদের দিনের বেশিরভাগ সময় কাটে তাই সবাই যদি নিজের প্রোফাইল পিক আর কাভার পিকে বরফের ছবি দেয় তাহলে পুরো ওয়ালজুড়ে বরফ আর বরফ দেখা যাবে। ফিলিংস পুরাই শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। মানসিক শান্তি তো বটেই বারবার দেখার কারণে ঠাণ্ডায় কাঁপুনি ধরে যাওয়ারও চান্স আছে। চাইলে ফটোশপে নিজের ছবি বরফের পাহাড়ে বসিয়ে দিতে পারেন এতে ঠাণ্ডা ভাবটা আরও দ্রুত চলে আসবে।
মাথায় খাবার রেখে
মাথায় বেশ কিছু ধান, গম রেখে দিন; এবার হাঁটতে থাকুন। দেখবেন পাখিরা সেই খাবার খাওয়ার জন্য আপনার মাথার উপর উড়াউড়ি করছে। আর পাখার ঝাপটানির বাতাসে আপনার শরীর-মন দুটোই ঠাণ্ডা হয়ে যাবে। তবে টাকলু মাথার কেউ এই কাজ করতে যাবেন না, শেষে ঠোকর খেয়ে হাসপাতালে চলে যেতে পারেন।
ওয়াটার পোস্টার
ঘরের দেয়ালে পানির পোস্টার লাগিয়ে দিন। ঘরে ঢুকলেই যেন মনে হয় সাগরে নেমেছেন। সেই সাথে ঘরে হালকা সাউন্ডে পানির শব্দ বাজিয়ে দিন কল কল কললললল কল কল। দেখবেন কী যে ঠাণ্ডা লাগা শুরু হয়েছে! না লাগলে অবশ্যই আমরা দায়ী না।
ঠাণ্ডা কাপড় পরে
যার ঘরে এসি নেই তার ঘরে ফ্রিজ-ই সবকিছু। আর তাই কিছুক্ষণ পর পর কাপড় ডিপ ফ্রিজে রাখুন। ঠাণ্ডা হলে বের করে পরে ফেলুন, পুরো শরীর ঠাণ্ডা হয়ে যাবে। এভাবে মাঝে মাঝে করলেই দেখবেন গরম বলে কিছু নেই, পুরো শরীর বরফের মতো ঠাণ্ডা।
লতা-পাতা সাথে রাখুন
গাছের লতা-পাতা শরীরে পেঁচিয়ে রাখুন, যেহেতু প্রকৃতি বলতেই আমাদের অনুভূতি শীতল হয়ে যায় সুতরাং আপনি শতভাগ ঠাণ্ডা ফিলিংস নিয়ে চলাফেরা করতে পারবেন। অন্যদিকে ডিজিটাল টারজান খেতাবটাও পেয়ে যেতে পারেন এই সুযোগে।
কুল পাউডার
কুল পাউডার গায়ে মাখলে শরীর ঠাণ্ডা হয়। যারা টাক মাথার অধিকারী তারা এই গরমে বাইরে কুল পাউডার নিয়ে বের হতে পারে। গরম লাগলেই মাথায় পাউডার মারুন, সব কিছু ঠাণ্ডা। তবে নিজের চেহারা ভুলেও আয়নায় দেখবেন না, জ্ঞান হারাতে পারেন।
এই গরমে ঠাণ্ডা থাকতে
গরম দিন দিন বেড়েই চলছে, তাই আপনার মানসিক-শারীরিক অবস্থা—দুটোই ঠাণ্ডা রাখা প্রয়োজন। কীভাবে এই গরমেও কুল থাকবেন সেটাই জানাচ্ছেন সোহানুর রহমান অনন্ত
ফেসবুক ওয়াল ঠাণ্ডা রাখুন
যেহেতু ফেসবুকে আমাদের দিনের বেশিরভাগ সময় কাটে তাই সবাই যদি নিজের প্রোফাইল পিক আর কাভার পিকে বরফের ছবি দেয় তাহলে পুরো ওয়ালজুড়ে বরফ আর বরফ দেখা যাবে। ফিলিংস পুরাই শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। মানসিক শান্তি তো বটেই বারবার দেখার কারণে ঠাণ্ডায় কাঁপুনি ধরে যাওয়ারও চান্স আছে। চাইলে ফটোশপে নিজের ছবি বরফের পাহাড়ে বসিয়ে দিতে পারেন এতে ঠাণ্ডা ভাবটা আরও দ্রুত চলে আসবে।
মাথায় খাবার রেখে
মাথায় বেশ কিছু ধান, গম রেখে দিন; এবার হাঁটতে থাকুন। দেখবেন পাখিরা সেই খাবার খাওয়ার জন্য আপনার মাথার উপর উড়াউড়ি করছে। আর পাখার ঝাপটানির বাতাসে আপনার শরীর-মন দুটোই ঠাণ্ডা হয়ে যাবে। তবে টাকলু মাথার কেউ এই কাজ করতে যাবেন না, শেষে ঠোকর খেয়ে হাসপাতালে চলে যেতে পারেন।
ওয়াটার পোস্টার
ঘরের দেয়ালে পানির পোস্টার লাগিয়ে দিন। ঘরে ঢুকলেই যেন মনে হয় সাগরে নেমেছেন। সেই সাথে ঘরে হালকা সাউন্ডে পানির শব্দ বাজিয়ে দিন কল কল কললললল কল কল। দেখবেন কী যে ঠাণ্ডা লাগা শুরু হয়েছে! না লাগলে অবশ্যই আমরা দায়ী না।
ঠাণ্ডা কাপড় পরে
যার ঘরে এসি নেই তার ঘরে ফ্রিজ-ই সবকিছু। আর তাই কিছুক্ষণ পর পর কাপড় ডিপ ফ্রিজে রাখুন। ঠাণ্ডা হলে বের করে পরে ফেলুন, পুরো শরীর ঠাণ্ডা হয়ে যাবে। এভাবে মাঝে মাঝে করলেই দেখবেন গরম বলে কিছু নেই, পুরো শরীর বরফের মতো ঠাণ্ডা।
লতা-পাতা সাথে রাখুন
গাছের লতা-পাতা শরীরে পেঁচিয়ে রাখুন, যেহেতু প্রকৃতি বলতেই আমাদের অনুভূতি শীতল হয়ে যায় সুতরাং আপনি শতভাগ ঠাণ্ডা ফিলিংস নিয়ে চলাফেরা করতে পারবেন। অন্যদিকে ডিজিটাল টারজান খেতাবটাও পেয়ে যেতে পারেন এই সুযোগে।
কুল পাউডার
কুল পাউডার গায়ে মাখলে শরীর ঠাণ্ডা হয়। যারা টাক মাথার অধিকারী তারা এই গরমে বাইরে কুল পাউডার নিয়ে বের হতে পারে। গরম লাগলেই মাথায় পাউডার মারুন, সব কিছু ঠাণ্ডা। তবে নিজের চেহারা ভুলেও আয়নায় দেখবেন না, জ্ঞান হারাতে পারেন।
No comments:
Post a Comment