আজ ১৬-৬-২০১৬ দৈনিক সমকালের প্যাঁচআল এ
পাস করা ছেলেদের ছবি যেভাবে মিডিয়ায় আসবে
প্রতি বছরই ফল প্রকাশের পর মেয়েদের ছবি পত্রিকা এবং চ্যানেলগুলোয় আসে। এ ক্ষেত্রে ছেলেরা একেবারেই বঞ্চিত থাকে। কী করলে ছেলেদের ছবিও আসতে পারে, সেটাই জানিয়েছে সোহানুর রহমান অনন্ত
-ফটোগ্রাফারকে কুকুরের ভয় দেখিয়ে
১ম ছাত্র : ছবি তুলবেন কি-না বলেন, নইলে আমাদের পাগলু ডগি ছাইড়া দিলাম, কামড় দিলে কিন্তু আমগো দোষ নাই, ছো ছো ছো...!
ফটোগ্রাফার : ভাই ডর দেখায়েন না, আমি তো মেয়েদের ছবি তুলি না, কুত্তাটারে নিরাপদ দূরত্বে রাইখা পোজ দেন, ছবি তুলতাছি।
-ফেসবুক সেলিব্রেটি প্রস্তাব
১ম ছাত্র : কেউ আমার গাইরালা পেইজের অ্যাডমিন কিন্তু আমাদের ভাইব্রেদার, আপনারে ফেসবুক সেলিব্রেটি বানানো তো ওয়ান-টুর ব্যাপার।
ফটোগ্রাফার : আগে বলবেন না, আইজকা সারাদিন কেবল আপনাদের ছবিই তুলুম, আমার আইডি লিংকটা কেবল পেইজে শেয়ার দিয়েন।
- ১ম ছাত্র : আমি হইলাম ট্যাঙরা সামসু, তোর ক্যামেরায় যদি কোনো মাইয়া মানুষের ফটো দেখি তাইলে কিন্তু লেন্স আর তোরে তামাতামা কইরা দিমু।
ফটোগ্রাফার : আপনি কিচ্ছু চিন্তা কইরেন না ট্যাঙরা ভাই, দরকার হইলে আরও দু'জন ফটোগ্রাফার ভাড়া কইরা ছবি তুলুম। মোট কথা, বাদ যাবে না একটা ছেলেও।
-ছবি তোলা নিয়ে পত্রিকা অফিসের সামনে অনশন করা যেতে পারে
১ম ব্যক্তি : ছাত্র ভাইয়েরা, আপনারা তো ছবি দেওয়া নিয়ে আমরণ অনশন করতাছেন। তাইলে এমন খাওন উৎসব চলতাছে কেন?
ছাত্র : দূর বেকুব, আমরাই যদি না খেয়ে মরে যাই তাইলে ছবি কি ভূতের তুলবে! একটা শিঙ্গাড়া খাইয়া কাইট্টা পড়েন।
-টাকলু হয়ে সারপ্রাইজ দিন। পুরাই বিরল দৃশ্য!
ফটোগ্রাফার : এত এ পল্গাস পাওয়া টাকলু তো আমার দাদার জন্মেও দেখি নাই, পুরাই লুল হয়ে গেলাম।
ছাত্র : এইবার চিন্তা করেন, এই ছবি আপনার পেপারে ছাপা হলেই হিট খাইবো, কেবলার মতো দাঁড়াইয়া না থাইক্কা ছবি তুলেন।
পাস করা ছেলেদের ছবি যেভাবে মিডিয়ায় আসবে
প্রতি বছরই ফল প্রকাশের পর মেয়েদের ছবি পত্রিকা এবং চ্যানেলগুলোয় আসে। এ ক্ষেত্রে ছেলেরা একেবারেই বঞ্চিত থাকে। কী করলে ছেলেদের ছবিও আসতে পারে, সেটাই জানিয়েছে সোহানুর রহমান অনন্ত
-ফটোগ্রাফারকে কুকুরের ভয় দেখিয়ে
১ম ছাত্র : ছবি তুলবেন কি-না বলেন, নইলে আমাদের পাগলু ডগি ছাইড়া দিলাম, কামড় দিলে কিন্তু আমগো দোষ নাই, ছো ছো ছো...!
ফটোগ্রাফার : ভাই ডর দেখায়েন না, আমি তো মেয়েদের ছবি তুলি না, কুত্তাটারে নিরাপদ দূরত্বে রাইখা পোজ দেন, ছবি তুলতাছি।
-ফেসবুক সেলিব্রেটি প্রস্তাব
১ম ছাত্র : কেউ আমার গাইরালা পেইজের অ্যাডমিন কিন্তু আমাদের ভাইব্রেদার, আপনারে ফেসবুক সেলিব্রেটি বানানো তো ওয়ান-টুর ব্যাপার।
ফটোগ্রাফার : আগে বলবেন না, আইজকা সারাদিন কেবল আপনাদের ছবিই তুলুম, আমার আইডি লিংকটা কেবল পেইজে শেয়ার দিয়েন।
- ১ম ছাত্র : আমি হইলাম ট্যাঙরা সামসু, তোর ক্যামেরায় যদি কোনো মাইয়া মানুষের ফটো দেখি তাইলে কিন্তু লেন্স আর তোরে তামাতামা কইরা দিমু।
ফটোগ্রাফার : আপনি কিচ্ছু চিন্তা কইরেন না ট্যাঙরা ভাই, দরকার হইলে আরও দু'জন ফটোগ্রাফার ভাড়া কইরা ছবি তুলুম। মোট কথা, বাদ যাবে না একটা ছেলেও।
-ছবি তোলা নিয়ে পত্রিকা অফিসের সামনে অনশন করা যেতে পারে
১ম ব্যক্তি : ছাত্র ভাইয়েরা, আপনারা তো ছবি দেওয়া নিয়ে আমরণ অনশন করতাছেন। তাইলে এমন খাওন উৎসব চলতাছে কেন?
ছাত্র : দূর বেকুব, আমরাই যদি না খেয়ে মরে যাই তাইলে ছবি কি ভূতের তুলবে! একটা শিঙ্গাড়া খাইয়া কাইট্টা পড়েন।
-টাকলু হয়ে সারপ্রাইজ দিন। পুরাই বিরল দৃশ্য!
ফটোগ্রাফার : এত এ পল্গাস পাওয়া টাকলু তো আমার দাদার জন্মেও দেখি নাই, পুরাই লুল হয়ে গেলাম।
ছাত্র : এইবার চিন্তা করেন, এই ছবি আপনার পেপারে ছাপা হলেই হিট খাইবো, কেবলার মতো দাঁড়াইয়া না থাইক্কা ছবি তুলেন।
No comments:
Post a Comment