শীত এক্সক্লুসিভ
২০ ডিসেম্বর, ২০১৫ ইং
শীত তো এসে পড়ল, আর এই শীত আসায় চারপাশে আপনি কেমন দৃশ্য দেখতে পান, তারই আজাইরা গবেষণা করে ঠাট্টার পাঠকদের জন্য ফলাফল তুলে ধরেছেন সোহানুর রহমান অনন্ত ও কার্টুন এঁকেছেন রবিউল ইসলাম সুমন
আপনাদের সবার মুখ দিয়ে ধোঁয়া বের হচ্ছে, তাহলে মনে হয় সত্যি শীত চলে আসছে।
আপনি কিঞ্চিত্ মিসটেক খাইছেন কাগু, আমরা তো এখানে ধূমপান উত্সব করতাছি।
বলেন কি, ভাই আপনার ঘরে কখনোই শীত অনুভব করেন না, কথাটা তো বিলিভ খাইতাছে না।
ঠিকই কইছি, ঘরে ঢুকতেই আমার বউ যেভাবে চিল্লাপাল্লা শুরু করে তাতে শীতের গুষ্টিও যদি থাকে, নিহত হইয়া যাইব।
তুই কইলি শীতের মধ্যেই দোকানদারকে টাকা পরিশোধ করে দিবি, কিন্তু তোর তো চাকরিই নাই।
দূর বেকুব পুরো শীতের সিজনই তো মাঙ্কি টুপি পরে বাইরে ঘুরুম—দোকানদারের বাপও চিনতে পারবে না।
ভাই শীত এলেই তো গোসল করতে হাঁটু কাঁপে, পানি দেখলেই দৌড় মারতে মন চায়, কোনো টিপস থাকলে দেন।
ঘুমের টেবলেট খাইয়া কাউকে দিয়ে গোসল করাতে পারেন, যেহেতু আপনার হুঁশই থাকবে না, দৌড় মারার কোনো চান্স নাই।
উনি এমন ড্যান্স করে কীসের উত্সব পালন করতাছে, নাচ দেইখা তো মাথা ঘুরান্টি মারতাছে, লটারি পাইল নাকি?
আরে না আসলে উনি হলো কৃপণ বাড়িওয়ালা, শীত আসাতে বিদ্যুত্ বিল, পানি কম খরচ হবে তো তাই ড্যান্স করে সেলিব্রেশন করতাছে।
ওই মিয়া আপনি এত রাতে কল করেছেন কেন, আপনি দেখেন নাই সেখানে লেখা আছে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত কল করার সময়।
কী করুম ভাই, হঠাত্ কইরা শীতটা বেশি পইড়া গেল তাই ভাবলাম আপনাদের হট লাইনে ফোন করি, এতে যদি একটু গরম হওয়া যায়।
২০ ডিসেম্বর, ২০১৫ ইং
শীত তো এসে পড়ল, আর এই শীত আসায় চারপাশে আপনি কেমন দৃশ্য দেখতে পান, তারই আজাইরা গবেষণা করে ঠাট্টার পাঠকদের জন্য ফলাফল তুলে ধরেছেন সোহানুর রহমান অনন্ত ও কার্টুন এঁকেছেন রবিউল ইসলাম সুমন
আপনাদের সবার মুখ দিয়ে ধোঁয়া বের হচ্ছে, তাহলে মনে হয় সত্যি শীত চলে আসছে।
আপনি কিঞ্চিত্ মিসটেক খাইছেন কাগু, আমরা তো এখানে ধূমপান উত্সব করতাছি।
বলেন কি, ভাই আপনার ঘরে কখনোই শীত অনুভব করেন না, কথাটা তো বিলিভ খাইতাছে না।
ঠিকই কইছি, ঘরে ঢুকতেই আমার বউ যেভাবে চিল্লাপাল্লা শুরু করে তাতে শীতের গুষ্টিও যদি থাকে, নিহত হইয়া যাইব।
তুই কইলি শীতের মধ্যেই দোকানদারকে টাকা পরিশোধ করে দিবি, কিন্তু তোর তো চাকরিই নাই।
দূর বেকুব পুরো শীতের সিজনই তো মাঙ্কি টুপি পরে বাইরে ঘুরুম—দোকানদারের বাপও চিনতে পারবে না।
ভাই শীত এলেই তো গোসল করতে হাঁটু কাঁপে, পানি দেখলেই দৌড় মারতে মন চায়, কোনো টিপস থাকলে দেন।
ঘুমের টেবলেট খাইয়া কাউকে দিয়ে গোসল করাতে পারেন, যেহেতু আপনার হুঁশই থাকবে না, দৌড় মারার কোনো চান্স নাই।
উনি এমন ড্যান্স করে কীসের উত্সব পালন করতাছে, নাচ দেইখা তো মাথা ঘুরান্টি মারতাছে, লটারি পাইল নাকি?
আরে না আসলে উনি হলো কৃপণ বাড়িওয়ালা, শীত আসাতে বিদ্যুত্ বিল, পানি কম খরচ হবে তো তাই ড্যান্স করে সেলিব্রেশন করতাছে।
ওই মিয়া আপনি এত রাতে কল করেছেন কেন, আপনি দেখেন নাই সেখানে লেখা আছে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত কল করার সময়।
কী করুম ভাই, হঠাত্ কইরা শীতটা বেশি পইড়া গেল তাই ভাবলাম আপনাদের হট লাইনে ফোন করি, এতে যদি একটু গরম হওয়া যায়।
No comments:
Post a Comment