17-05-2014 daily kalar kanthar gorardim-a amar lakha
আবার হবে
যা করলে ডাক বিভাগ আবার সবার কাছে হিট সার্ভিস হবে তা জানাচ্ছেন সোহানুর রহমান অনন্ত
লটারি পদ্ধতি
এই পদ্ধতিতে যে যত বেশি চিঠি আদান-প্রদান করবে, তাকে একটি করে লটারির টিকিট প্রদান করা হবে। এ ক্ষেত্রে লটারির মূল্য একেবারে ফ্রি। প্রতি তিন মাস অন্তর লটারির ড্রয়ের জন্য বিশাল আয়োজন করা হবে এবং প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ব্যক্তিকে আকর্ষণীয় পুরস্কার প্রদান করা হবে। এমন ব্যবসা করলে অবশ্যই মানুষ ডাকে চিঠি আদান-প্রদান শুরু করবে।
ডাক ম্যারেজ মিডিয়া পদ্ধতি
যেহেতু ডাক বিভাগের লোকেরা প্রতিটি বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে চিঠি বিলি করে আসে। তারাই উপযুক্ত পাত্রী বা পাত্রের সন্ধান দিতে পারবে। তাই তারা ডাক ম্যারেজ মিডিয়া খুলতে পারে। এখানে পাত্র-পাত্রীর একাধিক ছবি থাকবে। সেখানে সিলেক্ট করতে হবে এবং চিঠির মাধ্যমে বিয়ের কথাবার্তা শুরু হবে। ফাইনালি বিয়ের কার্ড বিতরণ ডাকের মাধ্যমে করা হবে এবং সব গিফট পার্সেলের মাধ্যমে আদান-প্রদান হবে। এমনটি চালু করলে ডাক বিভাগের প্রতি মানুষের বাড়তি আকর্ষণ সৃষ্টি হবে।
থ্রিজি ডেলিভারি চালু করা যেতে পারে
ডাক বিভাগ নাকি কচ্ছপ গতিতে চলে, এমন ধারণা পাল্টে দিতে হবে। মোবাইলের গতিসম্পন্ন থ্রিজি সার্ভিসের মতো ডাক বিভাগেও থ্রিজি ডেলিভারি চালু করা যেতে পারে। থ্রিজি কর্মকর্তাদের মাথার ওপর একটি করে হেলিকপ্টারের মতো পাখা থাকবে। যার সাহায্যে হাওয়ায় উড়ে উড়ে নির্দিষ্ট জায়গামতো চিঠি অথবা পার্সেল পৌঁছে দেবে। এ ক্ষেত্রে সময়ও কম লাগবে। আর মানুষের আস্থাও ফিরে আসবে ডাক বিভাগের প্রতি।
তারকা পদ্ধতি
চিঠি পাঠাতে আসলেই তারকার সঙ্গে অটোগ্রাফসহ ফটোগ্রাফ পাবেন। এমন একটি ঘোষণা দিতে হবে। তারপর প্রতি সপ্তাহে একজন করে তারকা এনে ডাক অফিসে বসাতে হবে। এবং পাবলিক লাইনে এসে তারকার সঙ্গে ছবি তুলবে। যে যত বেশি চিঠি পাঠাবে, সে তত বেশি ছবি তোলার সুযোগ পাবে। আমার মনে হয়, এমন ঘোষণা বৃথা যাবে না।
অনুষ্ঠান পদ্ধতি
যারা চিঠি দিতে আসবে, তাদের নিয়ে একটি অনুষ্ঠান তৈরি করতে হবে। চিঠি নিজ হাতে লিখেছে কি না, চিঠি পাঠানোর পর আপনার অনুভূতি, কোনটা ভালো লাগে চিঠি দিতে, না পেতে ইত্যাদি প্রশ্ন করা হবে এবং সেটা সরাসরি টিভিতে দেখানো হবে। টিভিতে নিজেকে তুলে ধরতে সবাই তখন ডাক অফিসে চিঠি পাঠাতে ছুটবে।
আবার হবে
যা করলে ডাক বিভাগ আবার সবার কাছে হিট সার্ভিস হবে তা জানাচ্ছেন সোহানুর রহমান অনন্ত
লটারি পদ্ধতি
এই পদ্ধতিতে যে যত বেশি চিঠি আদান-প্রদান করবে, তাকে একটি করে লটারির টিকিট প্রদান করা হবে। এ ক্ষেত্রে লটারির মূল্য একেবারে ফ্রি। প্রতি তিন মাস অন্তর লটারির ড্রয়ের জন্য বিশাল আয়োজন করা হবে এবং প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ব্যক্তিকে আকর্ষণীয় পুরস্কার প্রদান করা হবে। এমন ব্যবসা করলে অবশ্যই মানুষ ডাকে চিঠি আদান-প্রদান শুরু করবে।
ডাক ম্যারেজ মিডিয়া পদ্ধতি
যেহেতু ডাক বিভাগের লোকেরা প্রতিটি বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে চিঠি বিলি করে আসে। তারাই উপযুক্ত পাত্রী বা পাত্রের সন্ধান দিতে পারবে। তাই তারা ডাক ম্যারেজ মিডিয়া খুলতে পারে। এখানে পাত্র-পাত্রীর একাধিক ছবি থাকবে। সেখানে সিলেক্ট করতে হবে এবং চিঠির মাধ্যমে বিয়ের কথাবার্তা শুরু হবে। ফাইনালি বিয়ের কার্ড বিতরণ ডাকের মাধ্যমে করা হবে এবং সব গিফট পার্সেলের মাধ্যমে আদান-প্রদান হবে। এমনটি চালু করলে ডাক বিভাগের প্রতি মানুষের বাড়তি আকর্ষণ সৃষ্টি হবে।
থ্রিজি ডেলিভারি চালু করা যেতে পারে
ডাক বিভাগ নাকি কচ্ছপ গতিতে চলে, এমন ধারণা পাল্টে দিতে হবে। মোবাইলের গতিসম্পন্ন থ্রিজি সার্ভিসের মতো ডাক বিভাগেও থ্রিজি ডেলিভারি চালু করা যেতে পারে। থ্রিজি কর্মকর্তাদের মাথার ওপর একটি করে হেলিকপ্টারের মতো পাখা থাকবে। যার সাহায্যে হাওয়ায় উড়ে উড়ে নির্দিষ্ট জায়গামতো চিঠি অথবা পার্সেল পৌঁছে দেবে। এ ক্ষেত্রে সময়ও কম লাগবে। আর মানুষের আস্থাও ফিরে আসবে ডাক বিভাগের প্রতি।
তারকা পদ্ধতি
চিঠি পাঠাতে আসলেই তারকার সঙ্গে অটোগ্রাফসহ ফটোগ্রাফ পাবেন। এমন একটি ঘোষণা দিতে হবে। তারপর প্রতি সপ্তাহে একজন করে তারকা এনে ডাক অফিসে বসাতে হবে। এবং পাবলিক লাইনে এসে তারকার সঙ্গে ছবি তুলবে। যে যত বেশি চিঠি পাঠাবে, সে তত বেশি ছবি তোলার সুযোগ পাবে। আমার মনে হয়, এমন ঘোষণা বৃথা যাবে না।
অনুষ্ঠান পদ্ধতি
যারা চিঠি দিতে আসবে, তাদের নিয়ে একটি অনুষ্ঠান তৈরি করতে হবে। চিঠি নিজ হাতে লিখেছে কি না, চিঠি পাঠানোর পর আপনার অনুভূতি, কোনটা ভালো লাগে চিঠি দিতে, না পেতে ইত্যাদি প্রশ্ন করা হবে এবং সেটা সরাসরি টিভিতে দেখানো হবে। টিভিতে নিজেকে তুলে ধরতে সবাই তখন ডাক অফিসে চিঠি পাঠাতে ছুটবে।
No comments:
Post a Comment