আরও যেভাবে আন্দোলন করা যেতে পারে
মেডিকেলে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে পুলিশ বাধা দিচ্ছে। এমতাবস্থায় কীভাবে তারা আন্দোলন সফল করতে পারে তারই হালকা-পাতলা আজগুবি গবেষণা করেছেন সোহানুর রহমান অনন্ত
হআত্মীয় বানিয়ে ফেলুন
পুলিশ সামনে এলে তাকে জড়িয়ে ধরে আত্মীয় বানিয়ে ফেলুন। আপনি তার বন্ধুর খালাতো ভাইয়ের ফুফাতো ভাইয়ের মেয়ের জামাইয়ের বন্ধুর ছোট ভাই বলে পুলিশকে ভালো করে বুকে চেপে ধরুন। এমন আজগুবি আত্মীয়তার কথা পুলিশের মাথায় ঢুকিয়ে দিতে পারলে পুলিশ হয়তো লজ্জায় পড়ে যাবে। তখন নিশ্চিন্তে আন্দোলন করতে পারবেন।
হমোমাছির চাক ভেঙে
খেয়াল রাখুন যেখানে আন্দোলন করবেন তার আশপাশে মোমাছির বাসা আছে কি-না। প্রথমে আপনাদের নিজেদের মোটা পোশাক পরতে হবে। যাতে উল্টো কামড় না খান। পুলিশ কাছে এলেই মৌচাকে ঢিল মারুন! ব্যস, কর্ম সারা। পুলিশ বাবাজিরা দৌড়ে কূল পাবে না। এমনটা করতে পারলে আন্দোলনে ব্যাপক সফলতা আসতে পারে।
হগাছে ঝুলে থেকে
ঢাকায় গাছ নেই, তবুও রাস্তার পাশে যে কয়টা গাছ আছে তাই কাজে লাগিয়ে ফেলুন। মানে রাস্তার পাশে গাছের ডালে ঝুলে ঝুলে আন্দোলন করুন। যেহেতু সিস্টেমটা নতুন, তাই আন্দোলনে পাবলিকের সাড়া পাওয়ার চান্স আছে। এমন বিরল আন্দোলনে নিশ্চয় মিডিয়ারও ভালো সাড়া পাবেন।
হগিফট করুন
আন্দোলনে নামার আগে কিছু গিফট সামগ্রী সঙ্গে রাখুন। যেমন_ চকোলেট, খেলনা, সিটি গোন্ডের চুড়ি ইত্যাদি। ভাবছেন, এগুলো দিয়ে কী হবে? বলছি। আন্দোলনে নামলেই পুলিশ বাধা দেবে, এটাই স্বাভাবিক। ঠিক তখনই আপনারা এসব জিনিস পুলিশকে গিফট করবেন। গিফট নিতে তারা আশা করি আপত্তি করবে না। সুতরাং এই সুযোগে আপনারা আন্দোলন চালিয়ে যেতে পারবেন। খরচ হলেও পুলিশকে তো থামাতে পারবেন।
হবেসুরা গান বাজিয়ে
শিক্ষার্থীদের মধ্যে যত বেসুরা গায়ক-গায়িকা আছে সবাই একসঙ্গে গান ধরুন, যাতে গান শুনে পুলিশের কানের বলটিউব বাস্ট হয়ে যায়। যখন পুলিশ কাছে আসবে তখনি গান শুরু করুন। বিরক্ত হয়ে পুলিশ পিছু হটতে বাধ্য।
হমনে মনে
যদি এর কোনোটাই না পারেন তাহলে আর কী করবেন। মনে মনে আন্দোলন করুন। দেশের অনেক রাজনৈতিক নেতা মনে মনে আন্দোলন চর্চা শুরু করেছেন। মাঠে না নামতে পারলে মনে মনে আন্দোলন করাই বুদ্ধিমানের কাজ।
মেডিকেলে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে পুলিশ বাধা দিচ্ছে। এমতাবস্থায় কীভাবে তারা আন্দোলন সফল করতে পারে তারই হালকা-পাতলা আজগুবি গবেষণা করেছেন সোহানুর রহমান অনন্ত
হআত্মীয় বানিয়ে ফেলুন
পুলিশ সামনে এলে তাকে জড়িয়ে ধরে আত্মীয় বানিয়ে ফেলুন। আপনি তার বন্ধুর খালাতো ভাইয়ের ফুফাতো ভাইয়ের মেয়ের জামাইয়ের বন্ধুর ছোট ভাই বলে পুলিশকে ভালো করে বুকে চেপে ধরুন। এমন আজগুবি আত্মীয়তার কথা পুলিশের মাথায় ঢুকিয়ে দিতে পারলে পুলিশ হয়তো লজ্জায় পড়ে যাবে। তখন নিশ্চিন্তে আন্দোলন করতে পারবেন।
হমোমাছির চাক ভেঙে
খেয়াল রাখুন যেখানে আন্দোলন করবেন তার আশপাশে মোমাছির বাসা আছে কি-না। প্রথমে আপনাদের নিজেদের মোটা পোশাক পরতে হবে। যাতে উল্টো কামড় না খান। পুলিশ কাছে এলেই মৌচাকে ঢিল মারুন! ব্যস, কর্ম সারা। পুলিশ বাবাজিরা দৌড়ে কূল পাবে না। এমনটা করতে পারলে আন্দোলনে ব্যাপক সফলতা আসতে পারে।
হগাছে ঝুলে থেকে
ঢাকায় গাছ নেই, তবুও রাস্তার পাশে যে কয়টা গাছ আছে তাই কাজে লাগিয়ে ফেলুন। মানে রাস্তার পাশে গাছের ডালে ঝুলে ঝুলে আন্দোলন করুন। যেহেতু সিস্টেমটা নতুন, তাই আন্দোলনে পাবলিকের সাড়া পাওয়ার চান্স আছে। এমন বিরল আন্দোলনে নিশ্চয় মিডিয়ারও ভালো সাড়া পাবেন।
হগিফট করুন
আন্দোলনে নামার আগে কিছু গিফট সামগ্রী সঙ্গে রাখুন। যেমন_ চকোলেট, খেলনা, সিটি গোন্ডের চুড়ি ইত্যাদি। ভাবছেন, এগুলো দিয়ে কী হবে? বলছি। আন্দোলনে নামলেই পুলিশ বাধা দেবে, এটাই স্বাভাবিক। ঠিক তখনই আপনারা এসব জিনিস পুলিশকে গিফট করবেন। গিফট নিতে তারা আশা করি আপত্তি করবে না। সুতরাং এই সুযোগে আপনারা আন্দোলন চালিয়ে যেতে পারবেন। খরচ হলেও পুলিশকে তো থামাতে পারবেন।
হবেসুরা গান বাজিয়ে
শিক্ষার্থীদের মধ্যে যত বেসুরা গায়ক-গায়িকা আছে সবাই একসঙ্গে গান ধরুন, যাতে গান শুনে পুলিশের কানের বলটিউব বাস্ট হয়ে যায়। যখন পুলিশ কাছে আসবে তখনি গান শুরু করুন। বিরক্ত হয়ে পুলিশ পিছু হটতে বাধ্য।
হমনে মনে
যদি এর কোনোটাই না পারেন তাহলে আর কী করবেন। মনে মনে আন্দোলন করুন। দেশের অনেক রাজনৈতিক নেতা মনে মনে আন্দোলন চর্চা শুরু করেছেন। মাঠে না নামতে পারলে মনে মনে আন্দোলন করাই বুদ্ধিমানের কাজ।
No comments:
Post a Comment