Aj 24-08-2015 Daily somokal-er Pachall-a:D
জ্যাম যদি না থাকত
জ্যামের কারণে আমাদের যন্ত্রণার শেষ নেই। যদি এই জ্যাম না থাকত তাহলে কী হতো সেটাই জ্যামে বসে জানাচ্ছেন সোহানুর রহমান অনন্ত
হ আরামের ঘুম হারাম হয়ে যেত
জ্যাম না থাকলে অলস জাতি বিপদে পড়ত অথবা যারা বউয়ের যন্ত্রণায় রাতে ঘুমাতে পারেন না তারাও বিপদে পড়তেন। কেননা জ্যামে বাসে বসে এক্কেবারে ফ্রি ঘুমটা তাদের জন্যই বেশি প্রয়োজন। যদি জ্যাম না থাকে তাহলে গাড়ি কোথাও দাঁড়িয়ে থাকবে না। আর না দাঁড়িয়ে থাকলে ঘুমানোও যাবে না। সুতরাং জ্যাম যদি না থাকত তাহলে তাদের আরামের ঘুম হারাম হয়ে যেত।
হ বউদের শপিং বেড়ে যেত
জ্যামে বসে মেকআপ নষ্ট হওয়ার ভয়ে বউরা তেমন একটা শপিংয়ে যেতে চায় না। কোনো রকম সিরিয়াল দেখেই শান্ত থাকে। কিন্তু জ্যাম যদি না থাকত তাহলে তারা সপ্তাহে পাঁচ দিনই হয়তো মার্কেটে যেত। আর তাদের শপিংয়ে যাওয়া মানে মানিব্যাগের ওপর দিয়ে ভূমিকম্প বইয়ে যাওয়া। তাই বলতেই হয়, জ্যাম এই দিক থেকে ভালোটাই করে।
হ অজুহাত দেওয়া যেত না
কিছু লোক আছে, যারা বেহুদা অজুহাত খোঁজে। বাসা থেকে দেরি করে বের হয়ে জ্যামের নামে চালিয়ে দেয়। আর বসও তাই ছোটখাটো ধমক মেরে ব্রেকে যান। কিন্তু যদি এই জ্যাম না থাকত তাহলে তাদের অবস্থা কেমন হতো? নো অজুহাত, কারণ জ্যাম তো নেই; কার অজুহাত দেখানো। যদি ম্যারাডোনার হাত দেখায় তাহলে ভিন্ন কথা।
হ ব্রেকআপ কমে যেত
বেশিরভাগ প্রেম ব্রেকআপ হয়, একজন আরেকজনকে অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে রাখার কারণে। কারণ ঢাকার জ্যামের যে অবস্থা তাতে আধা ঘণ্টার রাস্তায় তিন ঘণ্টাও লেগে যেতে পারে। আর সে কারণে নির্দিষ্ট করে সময় বলা মুশকিলের কাজ। আর এই মুশকিল মানেই নানান ঝামেলা। সুতরাং জ্যাম যদি না থাকত তাহলে কাউকে ওয়েট করতে হতো না। আর ব্রেকআপও কমে যেত। (গবেষণা না করেই বলেছি)!
জ্যাম যদি না থাকত
জ্যামের কারণে আমাদের যন্ত্রণার শেষ নেই। যদি এই জ্যাম না থাকত তাহলে কী হতো সেটাই জ্যামে বসে জানাচ্ছেন সোহানুর রহমান অনন্ত
হ আরামের ঘুম হারাম হয়ে যেত
জ্যাম না থাকলে অলস জাতি বিপদে পড়ত অথবা যারা বউয়ের যন্ত্রণায় রাতে ঘুমাতে পারেন না তারাও বিপদে পড়তেন। কেননা জ্যামে বাসে বসে এক্কেবারে ফ্রি ঘুমটা তাদের জন্যই বেশি প্রয়োজন। যদি জ্যাম না থাকে তাহলে গাড়ি কোথাও দাঁড়িয়ে থাকবে না। আর না দাঁড়িয়ে থাকলে ঘুমানোও যাবে না। সুতরাং জ্যাম যদি না থাকত তাহলে তাদের আরামের ঘুম হারাম হয়ে যেত।
হ বউদের শপিং বেড়ে যেত
জ্যামে বসে মেকআপ নষ্ট হওয়ার ভয়ে বউরা তেমন একটা শপিংয়ে যেতে চায় না। কোনো রকম সিরিয়াল দেখেই শান্ত থাকে। কিন্তু জ্যাম যদি না থাকত তাহলে তারা সপ্তাহে পাঁচ দিনই হয়তো মার্কেটে যেত। আর তাদের শপিংয়ে যাওয়া মানে মানিব্যাগের ওপর দিয়ে ভূমিকম্প বইয়ে যাওয়া। তাই বলতেই হয়, জ্যাম এই দিক থেকে ভালোটাই করে।
হ অজুহাত দেওয়া যেত না
কিছু লোক আছে, যারা বেহুদা অজুহাত খোঁজে। বাসা থেকে দেরি করে বের হয়ে জ্যামের নামে চালিয়ে দেয়। আর বসও তাই ছোটখাটো ধমক মেরে ব্রেকে যান। কিন্তু যদি এই জ্যাম না থাকত তাহলে তাদের অবস্থা কেমন হতো? নো অজুহাত, কারণ জ্যাম তো নেই; কার অজুহাত দেখানো। যদি ম্যারাডোনার হাত দেখায় তাহলে ভিন্ন কথা।
হ ব্রেকআপ কমে যেত
বেশিরভাগ প্রেম ব্রেকআপ হয়, একজন আরেকজনকে অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে রাখার কারণে। কারণ ঢাকার জ্যামের যে অবস্থা তাতে আধা ঘণ্টার রাস্তায় তিন ঘণ্টাও লেগে যেতে পারে। আর সে কারণে নির্দিষ্ট করে সময় বলা মুশকিলের কাজ। আর এই মুশকিল মানেই নানান ঝামেলা। সুতরাং জ্যাম যদি না থাকত তাহলে কাউকে ওয়েট করতে হতো না। আর ব্রেকআপও কমে যেত। (গবেষণা না করেই বলেছি)!
No comments:
Post a Comment