8-05-2015Dailysomokal_Pa chall
আরও যেভাবে আন্দোলন করতে পারে
সোহানুর রহমান অনন্ত
আন্দোলনকারীরা গানে গানে আন্দোলন করতে পারে। এমন বেসুরা গলায় গান গাইতে হবে, যাতে বিরক্ত হয়ে পুলিশ পিছু হটতে বাধ্য হয়।
বেলুন দিয়ে আন্দোলন
যেহেতু পুলিশের সামনে আন্দোলন করাটা ব্যাপক রিক্স হয়ে দাঁড়িয়েছে, তাই বাতাসে ভেসে ভেসে আন্দোলন করা যেতে পারে। গ্যাস বেলুন দিয়ে পুলিশের মাথার ওপর উড়ে উড়ে আন্দোলন করতে পারে আন্দোলনকারীরা। এ ক্ষেত্রে মার খাওয়ার চান্স নেই।
অন্যদিকে সুবিধা হলো, ভূমিকম্প হলেও রিক্স নেই। তবে সমস্যা হলো, ভাসতে ভাসতে আবার ভূমিকম্পের দেশ জাপানে চলে না গেলেই হলো।
সুড়ঙ্গ খুঁড়ে আন্দোলন
আন্দোলনকারীরা সুড়ঙ্গ খুঁড়ে আন্দোলন করতে পারে। মাটির নিচ দিয়ে তারা আন্দোলন করবে। যেহেতু সুড়ঙ্গে পুলিশ প্রবেশ করতে পারবে না, তাই আন্দোলনকারীরাও আরামে আন্দোলন করে যেতে পারবে। মার খাওয়ার কোনো সুযোগই নেই।
স্প্রিংয়ের জ্যাকেট পরে
যেহেতু পুলিশের সামনে আন্দোলন করতে গেলে পুলিশ লাঠিপেটা করে। সে জন্য আন্দোলনকারীদের প্রয়োজন স্প্রিংয়ের জ্যাকেট। ব্যস, পুলিশ লাঠি দিয়ে আঘাত করতে গেলে উল্টো তার গায়েই সে আঘাত এসে লাগবে। ব্যস, এমনটা ঘটাতে পারলে আন্দোলনকারীদের মার খাওয়ার টেনশন নেই।
গানে গানে আন্দোলন
আন্দোলনকারীরা গানে গানে আন্দোলন করতে পারে। এমন বেসুরা গলায় গান গাইতে হবে, যাতে বিরক্ত হয়ে পুলিশ পিছু হটতে বাধ্য হয়। ব্যস, যত গান গাইবে তত মার খাওয়ার চান্স কম। সুতরাং গানে গানে আন্দোলন করা যেতেই পারে।
মনে মনে
এর কোনোটাই যদি সম্ভব না হয় তাহলে মনে মনে আন্দোলন করতে হবে। এটি সহজ ও সফল আন্দোলন। বাংলাদেশের বড় একটি রাজনৈতিক দলও মনে মনে আন্দোলন করে। তাই মনে মনে আন্দোলন ব্যর্থ হবে না। আর মারও খেতে হবে না আন্দোলনকারীদের
আরও যেভাবে আন্দোলন করতে পারে
সোহানুর রহমান অনন্ত
আন্দোলনকারীরা গানে গানে আন্দোলন করতে পারে। এমন বেসুরা গলায় গান গাইতে হবে, যাতে বিরক্ত হয়ে পুলিশ পিছু হটতে বাধ্য হয়।
বেলুন দিয়ে আন্দোলন
যেহেতু পুলিশের সামনে আন্দোলন করাটা ব্যাপক রিক্স হয়ে দাঁড়িয়েছে, তাই বাতাসে ভেসে ভেসে আন্দোলন করা যেতে পারে। গ্যাস বেলুন দিয়ে পুলিশের মাথার ওপর উড়ে উড়ে আন্দোলন করতে পারে আন্দোলনকারীরা। এ ক্ষেত্রে মার খাওয়ার চান্স নেই।
অন্যদিকে সুবিধা হলো, ভূমিকম্প হলেও রিক্স নেই। তবে সমস্যা হলো, ভাসতে ভাসতে আবার ভূমিকম্পের দেশ জাপানে চলে না গেলেই হলো।
সুড়ঙ্গ খুঁড়ে আন্দোলন
আন্দোলনকারীরা সুড়ঙ্গ খুঁড়ে আন্দোলন করতে পারে। মাটির নিচ দিয়ে তারা আন্দোলন করবে। যেহেতু সুড়ঙ্গে পুলিশ প্রবেশ করতে পারবে না, তাই আন্দোলনকারীরাও আরামে আন্দোলন করে যেতে পারবে। মার খাওয়ার কোনো সুযোগই নেই।
স্প্রিংয়ের জ্যাকেট পরে
যেহেতু পুলিশের সামনে আন্দোলন করতে গেলে পুলিশ লাঠিপেটা করে। সে জন্য আন্দোলনকারীদের প্রয়োজন স্প্রিংয়ের জ্যাকেট। ব্যস, পুলিশ লাঠি দিয়ে আঘাত করতে গেলে উল্টো তার গায়েই সে আঘাত এসে লাগবে। ব্যস, এমনটা ঘটাতে পারলে আন্দোলনকারীদের মার খাওয়ার টেনশন নেই।
গানে গানে আন্দোলন
আন্দোলনকারীরা গানে গানে আন্দোলন করতে পারে। এমন বেসুরা গলায় গান গাইতে হবে, যাতে বিরক্ত হয়ে পুলিশ পিছু হটতে বাধ্য হয়। ব্যস, যত গান গাইবে তত মার খাওয়ার চান্স কম। সুতরাং গানে গানে আন্দোলন করা যেতেই পারে।
মনে মনে
এর কোনোটাই যদি সম্ভব না হয় তাহলে মনে মনে আন্দোলন করতে হবে। এটি সহজ ও সফল আন্দোলন। বাংলাদেশের বড় একটি রাজনৈতিক দলও মনে মনে আন্দোলন করে। তাই মনে মনে আন্দোলন ব্যর্থ হবে না। আর মারও খেতে হবে না আন্দোলনকারীদের
No comments:
Post a Comment