Aj 16-11-2014 daily nayadiganter Abokash-a amar lakha
তারুণ্যের ক্যারিয়ার কলসেন্টার
সোহানুর রহমান অনন্ত
বর্তমান সময়ে চাকরি পাওয়া অনেকটা প্রতিযোগিতার মতো। এখানে যে যত বেশি নিজের যোগ্যতা ও মেধাকে কাজে লাগাতে পারবে, চাকরির দৌড়ে সে তত এগিয়ে থাকবে। আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, কোন পেশায় নিজেকে নিয়োজিত করব সেটা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে
ভুগি।
আর এ কারণেই অনেক সময় আমরা সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারি না বা দেরি করে ফেলি।
আপনার ল্য ঠিক রাখতে পারলে চাকরি পাওয়া তেমন কঠিন ব্যাপার নয়। নিজেকে মেলে
ধরতে পারলে চাকরিই আপনাকে খুঁজে নেবে। বর্তমান তরুণ-তরুণীদের মাঝে স্মার্ট ও
চ্যালেঞ্জিং পেশা হিসেবে কল সেন্টারে ক্যারিযার গড়ার প্রবণতা উল্লেখযোগ্য
হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখানে আপনি নিজেকে তুলে ধরতে পারবেন খুব সহজেই। পেশা
হিসেবে কলসেন্টারের জবকে দারুণভাবে উপভোগ করতে পারবেন। এখানে চাকরি করতে
হলে যে আপনাকে অনেক সুন্দরী হতে হবে এমন কিন্তু নয়। সুন্দর করে গুছিয়ে কথা
বলতে পারা, ভালো ইংরেজি জানা, নিজেকে সব সময় পরিপাটি রাখা এবং
আত্মবিশ্বাসের সাথে কাজ করতে পারলেই আপনার জন্য এ পেশা মোটেও কষ্টের নয়।
আধুনিক প্রযুক্তির যুগে কল সেন্টার ক্যারিয়ার গড়ার জন্য সুন্দর একটি
মাধ্যম। পড়াশোনার পাশাপাশি খুব সহজেই আপনি এ কাজটি করতে পারেন। তাই
ছাত্রছাত্রীরা কলসেন্টারে জব করে এগিয়ে যেতে পারেন স্বাচ্ছন্দ্যে।
বাংলাদেশে কলসেন্টারের ক্যারিয়ার সম্ভাবনা দিন দিন বেড়েই চলেছে। আর এর
মাধ্যমে বিপুলসংখ্যক বেকার তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে।
তবে কলসেন্টার সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে অনেকেই পিছিয়ে যাচ্ছেন এই পেশা থেকে।
তবে এটা মনে রাখা উচিত, কলসেন্টার সত্যিকার অর্থেই অনেক বড় কাজের সুযোগ
সৃষ্টি করছে এবং সব েেত্রই। আর তাই আস্তে আস্তে কলসেন্টারের প্রয়োজনীয়তা
সবাই বুঝতে পারছেন। উন্নত বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও এর ভবিষ্যৎ নিঃসন্দেহে
ভালো। কলসেন্টার সাধারণত ২৪ ঘণ্টাই সার্ভিস দিয়ে থাকে। কায়েন্টদের বিভিন্ন
তথ্য দেয়াই হচ্ছে এই কলসেন্টারের ল্য। এখানে সব শ্রেণীর শিতি জনগোষ্ঠীই
যুক্ত হতে পারবে। কলসেন্টারে আবার পার্টটাইম চাকরি করারও ব্যবস্থা রয়েছে।
পার্টটাইম এবং ফুল টাইম দুটোর জন্য আলাদা আলাদা সেলারি স্কেল রয়েছে।
ফুলটাইম ডিউটির জন্য ন্যূনতম ১২ হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকা আর পার্টটাইম
ডিউটির জন্য ন্যূনতম ছয় হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা দেয়া হয়। তবে আপনি কাজ
ভালো করলে সেলারি অনেক সময় এর চেয়ে অনেক বেশি হতে পারে। সবচেয়ে বড় কথা, এই
পেশায় আপনি অনেক কিছু শিখতে পারবেন। যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে বিদেশী
কোম্পানিগুলোতেও ভালো বেতনে
চলে যেতে পারেন। তবে সব কথার মূলকথা হলো, কাজটাকে ভালোবেসে করতে হবে।
কলসেন্টার হতে পারে শিতি তারুণ্যের স্মার্ট ও চ্যালেঞ্জিং পেশা। তাই এখানে
ভবিষ্যৎ গড়ার সম্ভাবনাও অনেকটা বেশি। বিভিন্ন জায়গায় কলসেন্টারের
ট্রেনিং দিয়ে থাকে। ট্রেনিং শেষ করে আপনিও চলে আসতে পারেন কলসেন্টারের চ্যালেঞ্জিং পেশায়। া
তারুণ্যের ক্যারিয়ার কলসেন্টার
সোহানুর রহমান অনন্ত
বর্তমান সময়ে চাকরি পাওয়া অনেকটা প্রতিযোগিতার মতো। এখানে যে যত বেশি নিজের যোগ্যতা ও মেধাকে কাজে লাগাতে পারবে, চাকরির দৌড়ে সে তত এগিয়ে থাকবে। আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, কোন পেশায় নিজেকে নিয়োজিত করব সেটা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে
ট্রেনিং দিয়ে থাকে। ট্রেনিং শেষ করে আপনিও চলে আসতে পারেন কলসেন্টারের চ্যালেঞ্জিং পেশায়। া
No comments:
Post a Comment