10-08-2015 Daily somokal-ar pachall-a
যেভাবে বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধি করা যেতে পারে
কোনো এক মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন, সুন্দরবনের বাঘ ওপার বাংলায় বেড়াতে গেছে! কেন বলেছেন সেটা তিনিই ভালো বলতে পারেন। তবে বাঘকে সুন্দরবনে রাখতে হলে কী করতে হবে_ সেটাই জানাচ্ছেন বাঘের তাড়া খেয়ে কোনো রকমে প্রাণে বেঁচে আসা প্যাঁচআল-এর নিয়মিত লেখক সোহানুর রহমান অনন্ত
হহরিণের ছবিযুক্ত ফেস্টুন : সুন্দরবনের বেশিরভাগ জায়গাজুড়ে হরিণের ছবিযুক্ত ফেস্টুন টানিয়ে দিতে হবে। যেন খুব সহজেই বাঘের নজরে পড়ে। ব্যস, যত বাঘের নজরে পড়বে ততই লাভ! মানে বাঘ রিয়েল হরিণ মনে করে বন ছেড়ে বাইরে যাবে না। সো, বাঘ কমার কোনো চান্সই নেই।
হবাঘ পার্লার পদ্ধতি : বর্তমান যুগ স্টাইলের যুগ! সেদিক থেকে বাঘ কেন পিছিয়ে থাকবে। যেখানে আমাদের মাঠের টাইগাররা এত্তো এত্তো স্টাইলিশ। তাই বাঘ মনের দুঃখে বন ছেড়ে পালাচ্ছে। তাই সুন্দরবনে বাঘদের জন্য টাইগার পার্লার খুললে বাঘরা সুন্দরবনে থাকতে উৎসাহবোধ করবে।
হঅলস পদ্ধতি : এ পদ্ধতিতে বাঘদের অলস থাকার উপকার সম্পর্কে জানাতে হবে। অলস হলেই যে বনে উন্নতি করা সম্ভব সেটাও তাদের বোঝাতে হবে। ব্যস, একবার বাঘরা অলস হয়ে গেলেই হলো। মরে গেলেও আর সুন্দরবন ছেড়ে কোনো এলাকায় যাবে না।
হপ্রজেক্টর পদ্ধতি : বাঘদেরও তো বিনোদনের প্রয়োজন আছে। তাই বনের মধ্যে প্রজেক্টর টানাতে হবে এবং বিনোদনমূলক চ্যানেল দেখাতে হবে। চাইলে মাঝে মধ্যে টক শোও দেখাতে পারেন, আজকাল টক শোতেও ব্যাপক বিনোদন থাকে। আশা করি, এমন বিনোদন পেলে বাঘেরা কোথাও যাবে না।
হগুজব পদ্ধতি : এই পদ্ধতিতে বাঘদের মধ্যে গুজব রটিয়ে দিতে হবে_ পাসপোর্ট, ভিসা ছাড়া পাশের দেশের বনে গেলে তার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড । ব্যস, একবার গুজব বাঘদের কানে ঢুকাতে পারলেই তারা পাশের দেশ তো দূরের কথা, জান বাঁচাতে পাশের গ্রামেও আর যাবে না!
যেভাবে বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধি করা যেতে পারে
কোনো এক মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন, সুন্দরবনের বাঘ ওপার বাংলায় বেড়াতে গেছে! কেন বলেছেন সেটা তিনিই ভালো বলতে পারেন। তবে বাঘকে সুন্দরবনে রাখতে হলে কী করতে হবে_ সেটাই জানাচ্ছেন বাঘের তাড়া খেয়ে কোনো রকমে প্রাণে বেঁচে আসা প্যাঁচআল-এর নিয়মিত লেখক সোহানুর রহমান অনন্ত
হহরিণের ছবিযুক্ত ফেস্টুন : সুন্দরবনের বেশিরভাগ জায়গাজুড়ে হরিণের ছবিযুক্ত ফেস্টুন টানিয়ে দিতে হবে। যেন খুব সহজেই বাঘের নজরে পড়ে। ব্যস, যত বাঘের নজরে পড়বে ততই লাভ! মানে বাঘ রিয়েল হরিণ মনে করে বন ছেড়ে বাইরে যাবে না। সো, বাঘ কমার কোনো চান্সই নেই।
হবাঘ পার্লার পদ্ধতি : বর্তমান যুগ স্টাইলের যুগ! সেদিক থেকে বাঘ কেন পিছিয়ে থাকবে। যেখানে আমাদের মাঠের টাইগাররা এত্তো এত্তো স্টাইলিশ। তাই বাঘ মনের দুঃখে বন ছেড়ে পালাচ্ছে। তাই সুন্দরবনে বাঘদের জন্য টাইগার পার্লার খুললে বাঘরা সুন্দরবনে থাকতে উৎসাহবোধ করবে।
হঅলস পদ্ধতি : এ পদ্ধতিতে বাঘদের অলস থাকার উপকার সম্পর্কে জানাতে হবে। অলস হলেই যে বনে উন্নতি করা সম্ভব সেটাও তাদের বোঝাতে হবে। ব্যস, একবার বাঘরা অলস হয়ে গেলেই হলো। মরে গেলেও আর সুন্দরবন ছেড়ে কোনো এলাকায় যাবে না।
হপ্রজেক্টর পদ্ধতি : বাঘদেরও তো বিনোদনের প্রয়োজন আছে। তাই বনের মধ্যে প্রজেক্টর টানাতে হবে এবং বিনোদনমূলক চ্যানেল দেখাতে হবে। চাইলে মাঝে মধ্যে টক শোও দেখাতে পারেন, আজকাল টক শোতেও ব্যাপক বিনোদন থাকে। আশা করি, এমন বিনোদন পেলে বাঘেরা কোথাও যাবে না।
হগুজব পদ্ধতি : এই পদ্ধতিতে বাঘদের মধ্যে গুজব রটিয়ে দিতে হবে_ পাসপোর্ট, ভিসা ছাড়া পাশের দেশের বনে গেলে তার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড । ব্যস, একবার গুজব বাঘদের কানে ঢুকাতে পারলেই তারা পাশের দেশ তো দূরের কথা, জান বাঁচাতে পাশের গ্রামেও আর যাবে না!
No comments:
Post a Comment