join facebook page

Thursday, 5 February 2015

আজ ৩-২-২০১৫ দৈনিক সমকালের সুহৃদ পাতায় আমার গল্প<< আপাতত<লেখা এবং অলংকরন দুটিই আমার>><<<

অটোগ্রাফ
সোহানুর রহমান অনন্ত
চুপচাপ এসে পাশে দাঁড়াল হুমায়ুন কাকা। বিকেলের এই সময়টা সাধারণত আমি একাই বেলকনিতে হাঁটাহাঁটি করি। কেউ বিরক্ত করে না। জীবনের ব্যস্ততাকে ঝেড়ে ফেলে কিছুক্ষণের জন্য প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যেতে চাই। একা একা শেষ বিকেলের আকাশ দেখি। কিছু বলবে হুমায়ুন কাকা? একটা মেয়ে আপনার সঙ্গে দেখা করতে এসেছে। অনেক্ষণ ধরে বসে আছে ড্রয়িংরুমে। এত করে বললাম, সে যেতে রাজি হচ্ছে না। তুমি বলোনি এই সময় কারও সঙ্গে দেখা করি না আমি? বলেছি, সে কিছুই শুনছে না। ঠিক আছে, ওনাকে চা-নাস্তা দাও, আমি আসছি। হুমায়ুন কাকা মাথা নাড়িয়ে চলে গেল। ভক্তরা মাঝে মধ্যে এমন করে, হুটহাট চলে আসে। আমি আকাশের দিকে তাকাই, মেঘ জমেছে, যে কোনো সময় বৃষ্টি আসবে নিঃসন্দেহে। একঝলক ঠাণ্ডা বাতাস এসে শরীরে কাঁপন ধরিয়ে দিল।
২.
আমাকে দেখে মেয়েটি উঠে দাঁড়াল। নিচুস্বরে বললাম, ওঠার দরকার নেই, বসুন। শ্যামলা বর্ণের মেয়ে, মুখের বাঁ দিকে বড় একটা তিল সহজেই নজরে আসে। লম্বায় পাঁচ ফিটের মতো হবে। মিষ্টি কণ্ঠে বলে উঠল, আমাকে চিনতে পেরেছেন? মেয়েটির মুখে এমন কথা শুনে ভালো করে তাকালাম, হ্যাঁ কিছুটা চেনা চেনা মনে হচ্ছে। কিন্তু কোথায় দেখেছি? উত্তরটা মেয়েটিই দিয়ে দিল, গত বছর আপনার উপন্যাসটা যে প্রকাশনী থেকে বের হয়েছিল, বই মেলায় তাদের স্টলে আমি সেলসগার্ল হিসেবে ছিলাম। আপনার বই শুধু বিক্রিই করিনি, পড়েছিও, বলতে পারেন আপনার বড় একজন ভক্ত আমি। বাহ্, শুনে ভালো লাগল। অফিস করে এই পথ দিয়ে যাচ্ছিলাম, ভাবলাম আপনার সঙ্গে একটু দেখা করে যাই, ওহ্ আজ আমার বার্থ ডে, জানেন তো?। মেয়েটি এক সঙ্গে অনেকগুলো কথা বলে। নাহ্ জানি না, জানার কথাও না। মেয়েটির হাসি মলিন, হুম তাই তো। হ্যাপি বার্থ ডে। থ্যাংকস। জানেন আমার আরও একটা পরিচয় আছে আপনার কাছে। অনেকটা অবাক হলাম, বিস্ময় চোখে বললাম কী?। আমি আপনাকে রোজ দুটি করে কবিতার লাইন লিখে এসএমএস করি। আচ্ছা, তাহলে আপনি সে?। জি। আপনি একটা অদ্ভুত, কখনও উত্তর দেন না কেন? মেয়েটির এমন কথায় বেশ অপ্রস্তুত হয়ে যাই। এমনিতেই। বুঝতে পারলাম মেয়েটির আমার কথা পছন্দ হয়নি। তো আপনার নাম কী?। যূথী, চটপটে উত্তর। সুন্দর নাম, তো যূথী আপনার বার্থ ডেতে কী গিফট করতে পারি। স্রেফ আপনার একটা অটোগ্রাফ দিলেই চলবে। তাই, হেসে উঠলাম ওর কথায়। অটোগ্রাফ নিয়ে মেয়েটি চলে গেল। বাইরে ঝুম বৃষ্টি শুরু হয়েছে। অকারণেই মনের দেয়াল ভিজে যাচ্ছে আমার, আগে তো এমন হয়নি।
৩.
বাস থেকে নামতেই বুঝলাম পিকপকেট হয়েছে। মাথাটাই গরম হয়ে গেল, হেঁটে এত দূর যাব কীভাবে। ঠিক সেই মুহূর্তে একটা সিএনজিচালিত অটোরিকশা এসে থামল আমার সামনে। ভেতর থেকে মিষ্টি একটা কণ্ঠ, আপনি তো সায়েন্সল্যাব যাবেন তাই না, উঠে পড়ূন, আমিও সেই দিকে যাব। ভালো করে তাকিয়ে দেখি যূথী; কিন্তু আমি সায়েন্সল্যাব যাব মেয়েটি কী করে জানে?। এত ভাবার সময় নেই, হাঁটার চেয়ে উঠে পড়াই ভালো। সারা রাস্তায় মেয়েটির সঙ্গে আর কথা হলো না। কেন যেন মেয়েটির চোখের দিকে তাকাতে পারছিলাম না। মনের মাঝে অচেনা এক শিহরণ। সায়েন্সল্যাব নামতেই মেয়েটি বলল, আপনার মানিব্যাগটা আপনার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ভদ্রবেশী লোকটাই নিয়েছে। এরপর সাবধানে বাসে যাতায়াত করবেন। এই বলেই অটোরিকশাওলাকে বলল, চলুন। আমি হতবাক, কী বলব বুঝতে পারছি না। অটোরিকশা চলে গেল, আর আমি মার্বেলের মূর্তির মতো দাঁড়িয়ে সেই দিকে তাকিয়ে রইলাম।
৪.
এসব কাকতালীয় হতে পারে, মেয়েটি কী করে জেনে যায় আমার বিষয়গুলো। যূথী বলেছে, আমার শেষ উপন্যাসটা হিট করবে, তাই করেছে। তারপর সেদিনের বিষয়টা! ওহ্ আর ভাবা যায় না। এখন মেয়েটির এসএমএসের উত্তর দেই আমি। কেন যেন ওকে ভালো লাগতে শুরু করেছে আমার। হোক না ও একটু খাটো, জয়া বচ্চন তো অমিতাভ বচ্চনের চেয়ে ঢের খাটো। এসব অনেক কথাই ভাবি আমি বেলকনিতে বসে। মেঘের প্রতিটি ভাঁজ যেন যূথীর উড়িয়ে দেওয়া আঁচল, যার শুরু আছে শেষ নেই।
৫.
হুট করেই মেয়েটির এসএমএস দেওয়া বন্ধ হয়ে গেল। বিষয়টা মোটেও আমি মেনে নিতে পারছিলাম না। নম্বরও বন্ধ। মেয়েটির ঠিকানাও আমার জানা নেই। তাই প্রকাশনীর মালিকের কাছে গেলাম, মেয়েটির ঠিকানা নিতে। আমার কথা শুনে মালিকের চক্ষু তালগাছে। কী করবেন আপনি সামান্য সেলস গার্লের ঠিকানা নিয়ে? দরকার আছে। শেষ পর্যন্ত দিল ঠিকানাটা। পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজারে থাকে মেয়েটি। ঠিক সন্ধ্যায় মেয়েটির ঠিকানা মতো পেঁৗছলাম। দরজায় নক করতেই একটি মেয়ে দরজা খুলে দিল। আমাকে দেখে বলল, আপনাকে ঠিক...। পরিচয় দিয়ে বললাম যূথীর কাছে এসেছি। ও আচ্ছা বসুন। আমাকে বসতে দিয়ে মেয়েটি ভেতরে চলে গেল। ছোট ছোট রুম; কিন্তু যূথীর স্বর কোথাও শুনতে পাচ্ছি না। খানিকবাদে মেয়েটি চা-নাস্তা নিয়ে এল। আমি কিছুই খাব না, যূথীর সঙ্গে দেখা করে চলে যাব। ও তো নেই। নেই মানে? ও বাড়িতে চলে গেছে, আর ফিরবে না। এই চিঠিটা আপনাকে দিয়ে গেছে। তাৎক্ষণিক চিঠিটা খুলে পড়তে লাগলাম_
'আমি জানি আপনি আমার খোঁজ করতে আসবেন। কারণ আপনি আমাকে ভালোবেসে ফেলেছেন। আপনি বেসেছেন বললে ভুল হবে, আমি আপনাকে বাসাতে বাধ্য করেছি। আসলে আমি মানুষের ভবিষ্যৎ দেখতে পারি। সেই সঙ্গে মানুষের মনকেও বশ করতে পারি। অর্থাৎ আমি যা চাইব সে তাই করবে। যেটা করা ঠিক নয়, এর আগে কখনও করিনি। আপনাকে করেছি শুধু। এটা ঠিক হয়নি আমার, অনেকটা জেদের বসেই করেছি কাজটা। কারণ আপনি আমার এসএমএসের উত্তর দিতেন না। কষ্ট লাগত তখন আমার কাছে। আসলে আপনি আমাকে ভালোবাসেন না। সবই একটা গোলক ধাঁধা। এমন করার জন্য আপনার কাছে সত্যি ক্ষমাপ্রার্থী। আমি গ্রামে ফিরে যাচ্ছি, বাবা-মা আমার বিয়ে ঠিক করেছে। জানেন আমার এই সংসারটাও টিকবে না। বাবা-মাকে অনেক বোঝালাম কিন্তু সবাই বলে এটা আমার পাগলামি। পাগলের বিলাপ সব। শেষ পর্যন্ত তাদের কথাই শুনতে হলো। আপনার সঙ্গে আর কখনও দেখা নাও হতে পারে। তবে আপনার দেওয়া অটোগ্রাফটা আমার কাছে সারাজীবন থাকবে। ভালো থাকবেন। ইতি-যূথী।'
চিঠিটা শেষ করতেই এক অদ্ভুত অনুভূতি হলো। সামনে থাকা মেয়েটি বিস্ময় নিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। মনের দেয়ালটা আজ কান্নার বৃষ্টিতে ভিজে যাচ্ছে। জানি, এই কান্নাটাও কোনো এক গোলাক ধাঁধার।
হসুহৃদ ঢাকা

03-02-2015 Daily somokal-ar pachall-a amar lakha idea

Wednesday, 4 February 2015

26-1-2015 daily somokaln-ar fun magazine pachall-a amar lakha idea
26-1-2015 daily bangladesh potidin-a amar lakha idea

এই শীতে গরম থাকার কৌশল

শীত না গরম? এই দুই অবস্থার চিপায় যাচ্ছে দিনকাল। শীত তো আসবেই, তবে শীত আসলে অনেকের সমস্যা হয়ে যায়, মানে কিভাবে একটু গরম থাকবেন সেটাই ঠিক করতে পারেন না, আপনার জন্য ফ্রি টিপস্ চিন্তা করেছেন -সোহানুর রহমান অনন্ত

বাজারে যান : কিছু কিনুন আর না কিনুন বাজারে গিয়ে মাছ অথবা শাকসবজির দরদাম জিজ্ঞেস করুন। দেখবেন বিক্রেতার দাম শুনে আপনার শরীরে সেটিং অপশন পরিবর্তন হয়ে গরম লাগা শুরু হয়েছে।
আলাপ পদ্ধতি : এই পদ্ধতি হলো প্রথমে আপনাকে কোনো একটি লোকাল বাসে উঠতে হবে। এরপর দেশের রাজনৈতিক অবস্থার আলোচনা শুরু করতে হবে। ব্যস একবার মুখ দিয়ে বের করলে দেখবেন পক্ষে-বিপক্ষে এমন তর্ক শুরু হবে যে পুরো বাস থেকে শীত এমনিতেই দৌড়ে পালাবে। সো আপনিও গরম হয়ে যাবেন।
রেইনকোট পদ্ধতি : শীতে সবচেয়ে কষ্টের কাজটা হলো গোসল করা। তাই আপনি চাইলেই রেইনকোট গায়ে দিয়ে প্রতিদিন গোসল করতে পারেন। পানি যেহেতু গায়ে লাগবে না, ঠাণ্ডা লাগার প্রশ্নই আসে না। সো আপনি গরম থাকবেন এটা আমরাও আশা করতে পারি।
সিরিয়াল পদ্ধতি : এ পদ্ধতিতে আপনাকে বেশি বেশি করে সিরিয়াল দেখতে হবে। সিরিয়াল দেখতে শুরু করলেই বউয়ের এঙ্ট্রা লেকচার শুনতে হতে পারে। তাই এর সঙ্গে রিমোট নিয়ে ঝামেলা বাঁধিয়ে দিতে পারেন। রিমোটের দখল নিয়ে একটা দফারফাও হয়ে যেতে পারে। সিরিয়াল দেখতে বসে উত্তেজনার কারণে আপনার শীত যে জানালা দিয়ে পালাবে এ ব্যাপারে আমরা কাল্পনিক চ্যালেঞ্জ নিতে পারি। সুতরাং বকবকানি দেখেন আর শীতকে ছুটিতে পাঠান।
দৌড় পদ্ধতি : খুব বেশি শীত লাগলে পাড়ার পাগলা কুকুরটাকে খেপিয়ে দিন। ব্যস ননস্টপ দৌড়ানি খেলে দেখবেন শীত নিহত হয়ে গেছে। আর ঘামে আপনি গোসল করে ফেলেছেন।

৫ জানুয়ারি ২০১৫, রবিবার, > daily nayadiganta Abokash patay

রহস্যে ঘেরা সুইসাইড ফরেস্ট
সোহানুর রহমান অনন্ত

জাপানের ওয়াকিগহারা এমন একটি বন যেখানে মানুষ যায় কেবল সুইসাইড করতে। এটি সি অব ট্রিজ অথবা গাছের সমুদ্র নামেও পরিচিত। সেখানে সুইসাইডের সংখ্যা এতটাই বেশি যে, সুইসাইড ফরেস্ট নামে এই বনটি বেশি পরিচিত। লিখেছেন সোহানুর রহমান অনন্ত পৃথিবীর রহস্য আজো রহস্যই রয়ে গেছে। প্রতিনিয়ত এই মহাবিশ্বে এমন অনেক কিছুই ঘটে যাচ্ছে, বিজ্ঞান যার ব্যাখ্যা সহজে দিতে পারে না। সারা জীবন খুঁজেও কিছু উত্তর আমরা পাই না। বন বলতেই আমরা প্রকৃতির সুন্দর লীলাভূমিকে বুঝি। যেখানে গেলে মানুষ বুকভরে নিঃশ্বাস নিতে পারে। ক্ষণিকের জন্য হলেও জীবনের ব্যস্ততাকে ভুলে প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যেতে পারে। কিন্তু সেই বনই যদি হয় জীবন ত্যাগ করার অন্যতম স্থান, তাহলে ব্যাপারটা কেমন হবে? কথাগুলো কাল্পনিক নয়, জাপানের ওয়াকিগহারা এমন একটি বন যেখানে মানুষ যায় কেবল সুইসাইড করতে। এটি সি অব ট্রিজ অথবা গাছের সমুদ্র নামেও পরিচিত। অবশ্য সেখানে সুইসাইডের সংখ্যা এতই বেশি যে, সুইসাইড ফরেস্ট নামে বনটি বেশি পরিচিত। জাপানিদের মতে, এই বনে যে একবার প্রবেশ করে সে আর কখনো ফিরে আসে না। যারা হতাশা নিয়ে বেঁচে আছে কিংবা প্রতিনিয়ত কষ্টের মাঝে দিন কাটাচ্ছে, তারাই এই বনে যায় সবার অজান্তে আত্মহত্যা করার জন্য। ১৯৮৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত গড়ে প্রতি বছরই ১০০ জন ব্যক্তি এই বনে এসে আত্মহত্যা করে। ২০০২ সালে এই বনে ৭৮টি মৃতদেহ পাওয়া যায়। দিন দিন মৃতের সংখ্যা বাড়তেই থাকে। বনের ভেতর গেলেই চোখে পড়ে মৃত মানুষের অসংখ্য হাড় অথবা গাছের সাথে ফাঁস দেয়া ঝুলন্ত মৃতদেহ। এভাবেই বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের মাঝে এক অপার রহস্যের কেন্দবিন্দুতে রূপ নেয় বনটি। কী আছে এই বনের মধ্যে, যে কারণে সেখানে একবার গেলে মানুষ জীবনের মায়া ভুলে যায়? এর সঠিক উত্তর আজো কেউ দিতে পারেনি। যদিও বনটির প্রবেশমুখে বড় সাইনবোর্ডে লেখা আছেÑ ‘জীবন এখানেই শেষ নয়, আরেকবার চেষ্টা করে দেখুন’। ‘একবার হেরে যাওয়া মানে চিরদিনের জন্য হেরে যাওয়া নয়’। তবুও আত্মহত্যার মিছিল কমেনি। ৩৫ বর্গকিলোমিটারের এ জঙ্গলটির রহস্যের কোনো কূলকিনারা আজো মানুষ বের করতে পারেনি। জাপানিদের মতে, এ বনে প্রেতাত্মারা ঘুরে বেড়ায় এবং যে একবার ভেতরে যায় তাকে আর ফিরতে দেয় না। তবে বিজ্ঞানের ভাষায় এ বনটি একেবারে সুমসাম, সারাণ নীরবতা বিরাজ করে। তাই এ জায়গা আত্মহত্যার জন্য আদর্শ স্থান ভেবেই সেখানে মানুষ আত্মহত্যা করতে যায়। প্রতি বছর এই বন থেকে শতাধিক মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। ১৯৭০ সালে পুলিশ ও সাংবাদিকদের নিয়ে একটি স্বেচ্ছাসেবী দল গঠন করা হয়, যাদের কাজ মৃতদেহগুলো খুঁজে বের করা এবং যারা আত্মহত্যার জন্য আসে, তাদেরকে অনুৎসাহিত করা। জঙ্গলের ভেতরে বিভিন্ন গাছে সচেতনতামূলক সাইনবোর্ড লাগানো। আত্মহত্যার জন্য স্থানটি বিশ্বের মধ্যে দ্বিতীয়। প্রথম স্থানে রয়েছে আমেরিকার সানফ্রান্সিসকোর গোল্ডেন ব্রিজ। এই জঙ্গল নিয়ে একটি ডকুমেন্টারি তৈরি করার পর বিষয়টি আলোচনায় আসে। তবে অনেকেরই ধারণা, ওই জায়গাটি নিয়ে লেখা একটি উপন্যাস থেকে উৎসাহিত হয়ে এটা করে থাকতে পারে মানুষ। তবে এটা মানতে নারাজ বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষ। হিসাব মতে, এখানে আত্মহত্যার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি দেখা যায় মার্চ মাসে। এর বেশির ভাগই হয় ফাঁসিতে ঝুলে কিংবা মাত্রাতিরিক্ত ওষুধ সেবনে। এই বনের রহস্য আজো রহস্যই রয়ে গেছে। এর কোনো সঠিক ব্যাখ্যা কেউ দিতে পারেনি।

19-1-2015 Daily Somokal-ar Pachall-a amar lakha idea